Bitcoin Garden Forum
Local Cryptocurrency Discussion => Other Languages => Bengali Language => Topic started by: Nostoman on April 10, 2021, 09:10:54 AM
-
বাংলাদেশ ব্লকচেইন প্রযুক্তি অনুমোদন না করার কারণ হ'ল বাংলাদেশের ব্যাংকগুলি বিটকয়েনের দামকে খুব ঝুঁকিপূর্ণ বলে মনে করে। কারণ বিটকয়েনের দাম কবে যাবে। সমস্ত ব্যাংক ক্ষতিগ্রস্থ হবে। আমরা অর্থনীতির ধ্বংসের দিকে যাব। আবার দেশের অভ্যন্তরে বিভিন্ন অবৈধ লেনদেনের জন্য বিটকয়েন ব্যবহার করছেন। তার মানে ওষুধের ব্যবসায়ের মতো জঘন্য লেনদেন বিটকয়েনের সাথে ঘটতে পারে। কারণ এখানে কোনও ব্যক্তির তথ্য নেই। সব মিলিয়ে বাংলাদেশ সরকার বিটকয়েন অনুমোদন করে না। আপনার মন্তব্য পোস্ট করুন।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি স্বনিয়ন্ত্রিত । এখানে প্রেরক এবং গ্রাহক এরমধ্যে তথ্য সীমাবদ্ধ থাকে তৃতীয় কোনো হাত থাকবে না । তাই চাইলেও কেউ এটাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে না । আর বাংলাদেশে যেহেতু উন্নয়নশীল রাষ্ট্র বাংলাদেশ এটাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে না যার কারণে ক্রিপ্টোকারেন্সি জগতে সরকার বসাতে পারেনা আর সে কারণেই বিটকয়েন অবৈধ ।
-
বাংলাদেশ ব্লকচেইন প্রযুক্তি অনুমোদন না করার কারণ হ'ল বাংলাদেশের ব্যাংকগুলি বিটকয়েনের দামকে খুব ঝুঁকিপূর্ণ বলে মনে করে। কারণ বিটকয়েনের দাম কবে যাবে। সমস্ত ব্যাংক ক্ষতিগ্রস্থ হবে। আমরা অর্থনীতির ধ্বংসের দিকে যাব। আবার দেশের অভ্যন্তরে বিভিন্ন অবৈধ লেনদেনের জন্য বিটকয়েন ব্যবহার করছেন। তার মানে ওষুধের ব্যবসায়ের মতো জঘন্য লেনদেন বিটকয়েনের সাথে ঘটতে পারে। কারণ এখানে কোনও ব্যক্তির তথ্য নেই। সব মিলিয়ে বাংলাদেশ সরকার বিটকয়েন অনুমোদন করে না। আপনার মন্তব্য পোস্ট করুন।
বাংলাদেশ ব্লকচেইন প্রযুক্তি কে কখন স্বীকৃতি দেবে না কেননা বাংলাদেশ ব্যাংক ব্লকচেইন প্রযুক্তি সম্পূর্ণরূপে অপজিট প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেখে। তাছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংক ও বাংলাদেশ সরকার বিটকয়েন কে কন্ট্রোল করতে পারবে না তাই এটি অনুমোদন কখনো সম্ভব না।
-
বাংলাদেশ সরকার যতশীগ্র সম্ভব ব্লকচেইন প্রজুক্তি ব্যবাহারের জন্য কাজ করে যাচ্ছে। ইথমধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক সহ আইটি রিলেটেড যারা আছে তাদের কে নিয়ে বৈঠক করার আহবান জানিয়েছেন। আশা করি এটি একটি যুগান্তকারী বৈঠক হবে। আমার মনে হয় যদি আর্থিক খাতের প্রতিষ্ঠান এবং আই টি খাতের প্রতিষ্ঠান একসংঙ্গে বসে তাহলে ভাল একটি সলিশন পাওয়া যাবে।
-
ইতোমধ্যেই আমাদের দেশের মন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক ক্রিপ্টোকারেন্সি অর্থাৎ বিটকয়েনের অনুমোদন নিয়ে কথা বলেছে। এবং সংসদে ব্লকচেইন প্রযুক্তি এর অনুমোদন নিয়ে আমাদের প্রধানমন্ত্রী কথা বলেছিল। আশা করা যায় বাংলাদেশের খুব তাড়াতাড়ি বড়লোক শিল্প চুক্তি অনুমোদন পাবে। কারণ বিশ্বের উন্নত দেশগুলোতে ব্লকচেইন প্রযুক্তি এর ব্যবহার প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। আরো তারা ব্যবহার করে দেশের অর্থনীতিকে উন্নতির দিকে নিয়ে যাচ্ছে। তাই ব্লকচেইন প্রযুক্তি অনুমোদন পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি
-
বাংলাদেশ ব্লকচেইন প্রযুক্তি অনুমোদন দেওয়া সম্পূর্ণরূপে সরকারের উপর নির্ভর করে কেননা এই দেশের সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক অনুমোদন দিলে ক্রিপ্টোকারেন্সি বাংলাদেশ বৈধতা পাবে বাংলাদেশ ব্যাংক অনাস্থা প্রকাশ করে তবে কখনো সম্ভব না।
-
বাংলাদেশ ব্লকচেইন প্রযুক্তি অনুমোদন দেওয়া সম্পূর্ণরূপে সরকারের উপর নির্ভর করে কেননা এই দেশের সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক অনুমোদন দিলে ক্রিপ্টোকারেন্সি বাংলাদেশ বৈধতা পাবে বাংলাদেশ ব্যাংক অনাস্থা প্রকাশ করে তবে কখনো সম্ভব না।
বাংলাদেশ ব্যাংক যখন অনুমোদন দেবে তখন দেশের সরকার এটাকে অনুমোদন দিতে বাধ্য হবে। আবার দেশের সরকার দিতে চাই যে কোন সময় অনুমোদন দিতে পারে। তবে আমি মনে করি বাংলাদেশ ব্যাংকে তা ভালোভাবেই জানে যে ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন বাংলাদেশে কি পরিমাণ হয়ে থাকে। তবে এটা শুধু অফিসিয়ালি করার জন্য বাংলাদেশের অনুমোদনের প্রয়োজন রয়েছে। তাই আমি সব সময় আশা করি যে খুব তাড়াতাড়ি বাংলাদেশের ক্রিপ্টোকারেন্সি অনুমোদন পাবে।
-
বাংলাদেশ শিগরই ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যাবহার করবে এমন টি আশা সকল ক্রিপ্টোরিলেটেড পারসনদের।
-
এই প্রযুক্তির ব্যবহারে আমরা সব কিছু অত্যন্ত সহজ ভাবে পেয়ে যাবে এবং স্বচ্ছতা থাকবে।
-
বাংলাদেশের ব্লকচেইন প্রযুক্তি অনুমোদন দিলে বাংলাদেশ আরো অন্যান্য উন্নতশিল দেশের মতো দ্রুতগতিতে উন্নতির দিকে এগিয়ে যাবে এমনকি সেই সাথে ক্রিপ্টোকারেন্সি আরো একধাপ এগিয়ে যায়।
-
বাংলাদেশ ব্লকচেইন প্রযুক্তি অনুমোদন না করার কারণ হ'ল বাংলাদেশের ব্যাংকগুলি বিটকয়েনের দামকে খুব ঝুঁকিপূর্ণ বলে মনে করে। কারণ বিটকয়েনের দাম কবে যাবে। সমস্ত ব্যাংক ক্ষতিগ্রস্থ হবে। আমরা অর্থনীতির ধ্বংসের দিকে যাব।
-
বাংলাদেশ ব্লকচেইন প্রযুক্তি অনুমোদন না করার কারণ হ'ল বাংলাদেশের ব্যাংকগুলি বিটকয়েনের দামকে খুব ঝুঁকিপূর্ণ বলে মনে করে। কারণ বিটকয়েনের দাম কবে যাবে। সমস্ত ব্যাংক ক্ষতিগ্রস্থ হবে। আমরা অর্থনীতির ধ্বংসের দিকে যাব।
কিছুটা একমত। বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় ব্যাংক যদি অনুমোদন দেয় তাহলে বিটকয়েন লেনদেন অবশ্যই হবে। তবে বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা বিটকয়েন কে অনুমোদন না দেওয়ার পক্ষে ভোট দেয়। এবং তারা মনে করে বিটকয়েন বাংলাদেশ-অর্থনীতিতে বিরূপ প্রভাব ফেলবে। অর্থাৎ বিটকয়েনের দাম যেমন উত্থান পতন ঘটে, তখন বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় ব্যাংক ক্ষতিগ্রস্ত হবে, এরকমটাই ধারণা করে তাই অনুমোদন মিলছে না। তবে ভবিষ্যতে অনুমোদন পাওয়ার সম্ভাবনা আছে।
-
বাংলাদেশের ব্লকচেইন প্রযুক্তি অনুমোদন দিলে বাংলাদেশ আরো অন্যান্য উন্নতশিল দেশের মতো দ্রুতগতিতে উন্নতির দিকে এগিয়ে যাবে এমনকি সেই সাথে ক্রিপ্টোকারেন্সি আরো একধাপ এগিয়ে যায়।
বাংলাদেশের প্রযুক্তি অনুমোদন দিলে বাংলাদেশ অর্থনীতির দিক থেকে অনেক বেশি উন্নতি লাভ করবে। বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশ থেকে উন্নত দেশে পরিণত হবে। বাংলাদেশের সরকারের ভরা। তাই কেন্দ্রীয় ব্যাংক ব্লকচেইন প্রযুক্তি অনুমোদন দিতে হতাশাগ্রস্ত। কারণ চোরেরা ব্লকচেইন ব্যবহার করে কোটি কোটি টাকা দেশের বাইরে পাচার করবে। তাই বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় ব্যাংক ব্লকচেইন প্রযুক্তি অনুমোদন দিতে ভয় পায়।
-
বাংলাদেশ শিগরই ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যাবহার করবে এমন টি আশা সকল ক্রিপ্টোরিলেটেড পারসনদের।
বাংলাদেশের বিভিন্ন নিউজ পোর্টালে যে সব ব্যক্তিরা ব্লকচেইন প্রযুক্তি নিয়ে কথা বলে, তারা ব্লকচেইন প্রযুক্তি ইতোমধ্যেই ব্যবহার শুরু করেছে। ইতোমধ্যেই তারা ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন করতে শুরু করেছে। এবং তারা জানে ব্লকচেইন প্রযুক্তি ভবিষ্যতে লেনদেনের একমাত্র মাধ্যম হবে। প্রত্যেকটা উন্নত দেশ যেখানে অনুমোদন দিচ্ছে, সেখানে বাংলাদেশ কেন নয়। সেই দিক থেকে বিবেচনা করলে আমরা খুব শীঘ্রই ব্লকচেইন প্রযুক্তির মাধ্যমে দেশের ভিতরে লেনদেন করব।
-
এই প্রযুক্তির ব্যবহারে আমরা সব কিছু অত্যন্ত সহজ ভাবে পেয়ে যাবে এবং স্বচ্ছতা থাকবে।
ব্লকচেইন প্রযুক্তি অনুমোদন পেলে দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়ন ঘটবে। দেশ অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হবে। এবং দেশের প্রত্যেকটা ইউজার অতি অল্প খরচে অতি অল্প সময়ে লেনদেন করতে সক্ষম হবে। তাই এটি ব্যবহার কারীদের জন্য হবে দুর্দান্ত। এবং দেশের ভিতরে লেনদেনের একটা সুগঠিত মাধ্যম তৈরি হবে। তাই লেনদেন স্বচ্ছতা ও আরামদায়ক হবে বলে আমি মনে করি। মানুষ লেনদেন করে প্রশান্তি লাভ করবে। ভাই বাংলাদেশের ব্লকচেইন প্রযুক্তি অনুমোদন পাওয়া জরুরি।
-
বাংলাদেশ ব্লকচেইন প্রযুক্তি অনুমোদন না দেওয়ার পিছনে অনেক কারণ রয়েছে । বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশ । আর কিপটা কারেন্সি স্বনিয়ন্ত্রিত তাই কেউ চাইলেই এর নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে না । আর সেটা বাংলাদেশের পক্ষে সম্ভব নয় তাই সরকার ব্লকচেইন প্রযুক্তি কি অনুমোদন দিচ্ছে না ।